ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে – (কাগজপত্র / ডকুমেন্টস)

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে বা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো কি কি এই বিষয়ে আজকের আর্টিকেলে আপনাদের বিস্তারিত জানিয়ে দেওয়া হবে।

জেনেনিন ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে?
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন ?

কিভাবে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করবেন এ বিষয়ে আমাদের আগের আর্টিকেলে পুরো প্রক্রিয়াটি আপনাদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করতে কতদিন লাগে এবং জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ফি কত টাকা এসব বিষয়ে আমাদের আগের আর্টিকেল গুলো পড়ে আপনারা বিস্তারিত জানতে পারবেন।

এখন জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করতে কি কি লাগে এবং জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমূহ কি কি এই বিষয়ে নিচে আপনাদের বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হবে।

আর্টিকেল সূচী: show

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে ?

আমরা প্রত্যেকেই জানি, বর্তমানে যেকোনো ধরনের NID Service অনলাইনে পাওয়া যায়। যেমন – ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন, ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড, ভোটার তথ্য যাচাই ইত্যাদি এনআইডি সেবা আমরা Bangladesh NID Application System ওয়েবসাইট থেকে পেতে পারি।

যদি আপনি NID Card Correction এর বিষয়ে আমাদের ব্লগের আগের আর্টিকেলটি পড়ে আসেন তাহলে আপনি এটা অবশ্যই জেনে থাকবেন যে, অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য প্রথমে services.nidw.gov.bd ওয়েবসাইটে একটি একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হয়।

এরপর প্রোফাইলে প্রবেশ করে জাতীয় পরিচয় পত্রের প্রয়োজনীয় তথ্য এডিট করে অর্থাৎ ভুল তথ্যের স্থানে সঠিক তথ্য দিয়ে পরবর্তী ধাপে যেতে হয়। তারপর সংশোধনের ধরন অনুযায়ী NID Correction Fee পরিশোধ করতে হয়। সর্বশেষ ধাপে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বা ডকুমেন্টস আপলোড করে এনআইডি কার্ড সংশোধনের আবেদন জমা দিতে হয়।

এক্ষেত্রে আপনি যদি সঠিক কাগজপত্র আপলোড না করেন তাহলে আপনার NID Correction এর আবেদন বাতিল হয়ে যেতে পারে। এজন্য ভোটার আইডি কার্ডের কোন তথ্য সংশোধনের জন্য কি কি কাগজপত্র লাগবে এ বিষয়ে আপনার সঠিক তথ্য অবশ্যই জেনে নেওয়া দরকার।

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

অনলাইনে জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধনের আবেদন যাতে বাতিল না হয় এজন্য আবেদনের সাথে সংশোধিত তথ্যের সত্যতা প্রমাণ করার জন্য সঠিক প্রমাণপত্র বা ডকুমেন্টস দাখিল করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

উদাহরণস্বরূপ, ধরুন আপনার নাম হাসানু জামান, কিন্তু আপনার ভোটার আইডি কার্ডের নাম রয়েছে হাসানুর রহমান। এখন আপনি যদি এটা পরিবর্তন করে হাসানুর জামান করতে চান তাহলে আপনাকে এমন কিছু প্রমাণপত্র বা সত্যায়িত কাগজপত্র আপলোড করতে হবে যেখানে আপনার নাম হাসানুর জামান দেওয়া রয়েছে।

এটা দেখে নির্বাচন কমিশন কর্তৃপক্ষ বুঝতে পারবে যে আপনার সংশোধিত নামটি সঠিক এবং আপনার সংশোধনের আবেদনটি অনুমোদন হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে আপনি জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (JSC) কিংবা সেকেন্ডারি স্কুল সার্টিফিকেট (SSC) পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন কার্ড অথবা সনদপত্র আপলোড করতে পারেন।

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন, বোর্ড পরীক্ষার সনদ, ড্রাইভিং লাইসেন্স, পাসপোর্ট এবং অনেক ক্ষেত্রে পিতা মাতা বা ভাই বোনের এনআইডি কার্ডের ফটোকপি প্রয়োজন হয়।

ভোটার আইডি কার্ডের এক এক ধরনের তথ্য সংশোধন করার জন্য এক এক ধরনের কাগজপত্র জমা দিতে হয়। যেমন আপনি যদি জাতীয় পরিচয় পত্রে রক্তের গ্রুপ সংযোজন বা পরিবর্তন করতে চান তাহলে আপনাকে কোন হাসপাতাল বা ক্লিনিক থেকে রক্তের গ্রুপ টেস্ট রিপোর্ট সংগ্রহ করে আপলোড করতে হবে।

ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন করতে কি কি কাগজপত্র লাগে

জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম সংশোধন দুই ভাগে বিভক্ত। যেমন – নিজের নাম সংশোধন এবং পিতা মাতার নাম সংশোধন। নিজের নাম সংশোধনের আবার দুইটি ধরন রয়েছে। যেমন – নামের বানান সংশোধন বা আংশিক পরিবর্তন এবং সম্পূর্ণ নাম সংশোধন।

তাহলে কোন কোন তথ্য সংশোধনের জন্য কি কি কাগজপত্র সাবমিট করতে হয় এসব বিষয়ে নিচে বিস্তারিত জেনেনিন।

নিজের নামের বানান সংশোধন বা আংশিক পরিবর্তন

  • অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ
  • বোর্ড পরীক্ষার সনদ (জেএসসি, এসএসসি, এইচএসসি)
  • পাসপোর্ট (Passport )
  • ড্রাইভিং লাইসেন্স (Driving Licence) এবং
  • কাবিননামা

উপরে উল্লেখিত ডকুমেন্টগুলোর মধ্যে যদি এক বা একাধিক ডকুমেন্টস আপনার কাছে থাকে এবং সেগুলোতে আপনার নাম সঠিক থাকে, তাহলে জাতীয় পরিচয়পত্রে আপনার নামের বানান সংশোধনের জন্য সেগুলো আপলোড করতে পারবেন। তবে অবশ্যই এসব ডকুমেন্টের স্ক্যান কপি সাবমিট করতে হবে।

এই ধরনের আবেদন ‘ক’ ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় এটা উপজেলা পর্যায়ে নিষ্পত্তি হয়ে থাকে।

আপনি যদি নিজের আসল নাম অপরিবর্তিত রেখে নামের সাথে কোন পদবি যুক্ত করতে চান কিংবা পদবি পরিবর্তন করতে চান, তাহলে উল্লিখিত কাগজপত্রগুলোর মধ্যে যেকোন দুইটি আপলোড করলেই আপনার আবেদনটি অনুমোদন হয়ে যাবে।

নিজের সম্পূর্ণ নাম সংশোধন বা পরিবর্তন

যদি আপনার প্রকৃত নামের সাথে ভোটার আইডি কার্ডের নামের কোন মিল না থাকে তাহলে তা সংশোধনের জন্য আপনাকে খুব বেশি সংখ্যক যথাযথ প্রমাণপত্র আপলোড করার চেষ্টা করতে হবে।

যেহেতু ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের আবেদন করার সময় কতটি ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে তার নির্দিষ্ট কোন সংখ্যা নেই, তাই আপনি যত ইচ্ছা ততটি ডকুমেন্টস আপলোড করতে পারবেন।

কেননা আপনার ভোটার আইডি কার্ডের নাম এবং আপনার প্রকৃত নামের সাথে কোন মিল না থাকায় এই ধরনের সংশোধন গুরুত্বপূর্ণ ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছে।

যদি আপনি আবেদনের সাথে প্রয়োজনীয় এবং উপযুক্ত কাগজপত্র জমা দিতে পারেন তাহলে সেটা ‘গ’ ক্যাটাগরি, আর যদি উপযুক্ত কাগজপত্র জমা দিতে ব্যর্থ হন তাহলে সেটা ‘ঘ’ ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত হয়।

জাতীয় পরিচয়পত্রের সম্পূর্ণ নাম সংশোধন করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে শিক্ষাগত যোজ্ঞতার সার্টিফিকেট। যদি আপনার JSC, SSC কিংবা HSC পরীক্ষার সার্টিফিকেট থাকে তাহলে সেটা অবশ্যই আপলোড করার চেষ্টা করবেন।

  • PEC, JSC, SSC, HSC ইত্যাদি বোর্ড পরীক্ষার সনদ
  • ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন সনদ
  • পাসপোর্ট
  • ড্রাইভিং লাইসেন্স
  • হলফ নামা
  • সন্তানদের জাতীয় পরিচয়পত্র
  • সন্তানদের পাবলিক পরীক্ষার সনদ
  • এমপিও / সার্ভিস বইয়ের কপি
  • বিবাহের কাবিন নামা
  • তদন্ত প্রতিবেদন
  • উপজেলা নির্বাচন অফিসারের প্রতিবেদন

পিতা / মাতার নাম সংশোধন করতে যেসব কাগজপত্র প্রয়োজন

জাতীয় পরিচয়পত্রে পিতা/মাতার নামে দুই ধরনের ভুল হতে পারে। যেমন – আংশিক ভুল বা নামের বানান ভুল এবং সম্পূর্ণ নাম ভুল।

এই দুই ধরনের ভুল সংশোধনের জন্য যেসব কাগজপত্র আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে সেগুলো নিচে উল্লেখ করা হয়েছে।

  • জেএসসি / এসএসসি বা সমমান বা তার উর্দ্ধে কোন পাবলিক পরীক্ষার সনদ
  • জন্ম নিবন্ধন (অনলাইন)
  • পাসপোর্ট
  • ড্রাইভিং লাইসেন্স
  • পিতা-মাতার এনআইডি কার্ড
  • ভাই-বোনের এনআইডি কার্ড
  • ভাই-বোনের পাবলিক পরীক্ষার সনদ
  • এমপিও / সার্ভিস বইয়ের কপি
  • বিবাহের কাবিন নামা

জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্ম তারিখ সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, অনেকের জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্ম তারিখের সাথে জন্ম নিবন্ধন সনদের জন্ম তারিখের মিল থাকে না। এছাড়াও অনেকের বোর্ড পরীক্ষার সনদের সাথে এনআইডি কার্ডের জন্ম তারিখের মিল থাকে না।

এমন অবস্থায় আপনার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ সংশোধন করার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য যেসব কাগজপত্র সাবমিট করতে হবে সেগুলো হলো –

  • জেএসসি / এসএসসি / এইচএসসি বা তার উর্দ্ধে কোন সনদ বা রেজিস্ট্রেশন কার্ডের সত্যায়িত অনুলিপি
  • পাসপোর্ট
  • ড্রাইভিং লাইসেন্স
  • অনলাইন জন্ম সনদ
  • সিভিল সার্জন কর্তৃক বয়স প্রমাণের রেডিওলজিক্যাল মেডিক্যাল টেস্ট রিপোর্ট
  • চেয়ারম্যান কর্তৃক পারিবারিক সনদ (পরিবারের সকল সদস্যের নাম, পিতা-মাতা, ভাই বোনের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর এবং জন্মের ক্রম উল্লেখসহ
  • পেনশন বা অবসর ভাতা বইয়ের সত্যায়িত ফটোকপি
  • সার্ভিস বই / MPO sheet এর কপি/ চাকরি করলে চাকরির আইডি কার্ড এর কপি / উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের অফিস স্মারক সম্বলিত পত্র

ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন করতে যা যা লাগবে

  • ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন সনদ এর কপি
  • বাসার ইউটিলিটি বিলের কপি (গ্যাস/ বিদ্যুৎ/ পানি)
  • বাসার ট্যাক্স বা জমির খাজনা আদায়ের রশিদ
  • প্রত্যয়ন পত্র
  • সিটি কর্পোরেশন / পৌরসভা / ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক প্রদত্ত সনদ
  • অন্যান্য প্রমাণপত্র

স্বামী / স্ত্রীর নাম সংশোধন করতে যা যা লাগে

  • তালাক নামা (Divorce Paper) এবং নতুন বিবাহের কাবিন নামা
  • সন্তানদের পাবলিক পরীক্ষার সনদ
  • সন্তানদের ভোটার আইডি কার্ড
  • অন্যান্য প্রমাণ

রক্তের গ্রুপ সংশোধন বা পরিবর্তন করতে যা যা লাগে

ভোটার আইডি কার্ডের রক্তের গ্রুপ সংশোধনের প্রক্রিয়াটি সবচেয়ে সহজ। আপনি যদি আপনার আইডি কার্ডে Blood group সংযোজন করতে চান কিংবা ব্লাড গ্রুপ পরিবর্তন করতে চান তাহলে বাংলাদেশের রেজিস্টার্ড কোন হাসপাতাল বা ক্লিনিক থেকে blood group test report সংগ্রহ করতে হবে।

তারপর সেই রিপোর্ট এর স্কান কপি আবেদনের সাথে জমা দিলেই সংশোধন হয়ে যাবে।

ছবি, স্বাক্ষর, আঙ্গুলের ছাপ ও আইরিশ পরিবর্তন

জাতীয় পরিচয়পত্রের ছবি, স্বাক্ষর, আঙ্গুলের ছাপ ও আইরিশ পরিবর্তনের জন্য স্ক্যানারের সাহায্যে কেন্দ্রীয় তথ্য ভান্ডারে আঙ্গুলের ছাপ পরীক্ষা করতে হবে।

তবে এই সেবাটি বর্তমানে অনলাইনে চালু নেই। আপনি যদি আপনার আইডি কার্ডের ছবি, সাক্ষর, আঙ্গুলের ছাপ ইত্যাদি বায়োমেট্রিক তথ্য নতুন করে দিতে চান, এক্ষেত্রে আপনাকে উপজেলা নির্বাচন কমিশন অফিসে যোগাযোগ করতে হবে।

অবশ্যই পড়ুন –

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে FAQs

ভোটার আইডি কার্ড বাবার নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে?

ভোটার আইডি কার্ডে বাবার নাম সংশোধন এর জন্য পিতা/মাতার এনআইডি কার্ড, ভাই-বোনের এনআইডি কার্ড, পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি ডকেমেন্টস লাগবে।

ভোটার আইডি কার্ডে মায়ের নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে?

ভোটার আইডি কার্ডে মায়ের নাম সংশোধন এর জন্য পিতা/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র, ভাই-বোনের জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট ও ড্রাইভিং লাইসেন্স লাগবে।

ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন করতে কি কি লাগে?

আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ সংশোধন বা পরিবর্তন করতে যেকোন বোর্ড পরীক্ষার সনদ, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, Birth Certificate ইত্যাদি কাগজপত্রের স্ক্যান কপি লাগবে।

ভোটার আইডি কার্ডে ঠিকানা সংশোধন করতে কি কি লাগে?

ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা সংশোধন করতে জন্ম নিবন্ধন সনদ, পাসপোর্ট, বিদ্যুৎ বিলের কপি, জমির দলিল, সিটি কর্পোরেশন / পৌরসভা / ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিক সনদ বা অন্যান্য কাগজপত্র লাগবে।

আমাদের শেষ কথা

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে বা জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো কি কি এই বিষয়ে আজকের আর্টিকেলে আপনাদের বিস্তারিত জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

আপনি যদি চান তাহলে আইডি কার্ড সংশোধনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস গুলোর বিষয়ে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকেও সরাসরি জেনে নিতে পারেন।

আশা করি কোন তথ্য সংশোধনের জন্য কি কি কাগজপত্র আপলোড করবেন এই বিষয় নিয়ে আপনাদের আর দুশ্চিন্তা করতে হবে না।

যদি এই বিষয়ে আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন।

Leave a Comment

Copy link